Hemu
Monday 28 October 2013
Friday 11 October 2013
পোর্টফোলিও কি?
পোর্টফোলিও কি?
অনেকেই হয়তো জানেন, তারপরও নতুনদের সুবিধার্থে বলছি। ব্যক্তিগত পোর্টফোলিও
সাইট হচ্ছে এমন একটি সাইট যা একজন ব্যক্তির কর্মগুনকে বিশ্বের কাছে
উপস্থাপন করার সুযোগ করে দেয়, যেখানে তিনি নিজেই একটি ব্র্যান্ড।। সে
ব্যক্তি হতে পারেন গ্রাফিক ডিজাইনার, লেখক, ফটোগ্রাফার কিংবা যে কোন
পেশাজীবী।
এখন বলি, পোর্টফোলিও কেন করবেন।
আসলে একজন
ক্লায়েন্ট আপনার কভার লেটার এ লিখা রচনা কিংবা সার্টিফিকেট দেখতে চায় না।
এতকিছু দেখার সময়ও ক্লাইন্টের হাতে থাকেনা। ক্লাইন্ট দেখতে চায় আপনি কি কাজ
করেন, কেমন করে করেন। সেটাই যদি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে তুলে ধরতে পারেন
তবেই কাজ পাবার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। আপনি হয়তো বলতে পারেন, আমার ওডেস্ক
একাউন্টের পোর্টফোলিওই তো অনেক ভারি। তবে নতুন করে সাইট খোলার ঝামেলায় যাব
কেন?
হ্যা দরকার আছে, কারণ ওডেস্কের প্রোফাইল দেখতে ক্লাইন্টের
বেশি সময় ব্যয় করতে হয় তাছাড়া লোড হতেও সময় নেয়। অপরদিকে পোর্টফোলিও সাইট
এর একটি লিঙ্কই আপনার পরিচয় তুলে ধরবে।
কি কি দেয়া যেতে পারে...
১. আপনার কাজ করা প্রোজেক্টের লিষ্ট
২. প্রোজেক্টের ছবি
৩. কাজটাকে যতটুকু সম্ভব বর্ণনা করুন (পয়েন্ট ওয়াইজ)
৪. ওডেস্কে/মার্কেটপ্লেসে ফিডব্যাক থাকলে সেটার লিঙ্ক দিন।
৫. কাজের রেট, বোনাস, কমেন্টস ইত্যাদি।
তবে আপনার পোর্টফোলিও সাইটে ভুলেও কোন কন্টাক্ট নাম্বার কিংবা ইমেইল কিংবা স্কাইপ আইডি দিবেন না, এটা ওডেস্ক পলিসি ভায়োলেশন।
কোথায় আপলোড করবেন?
নেট এ অনেক ফ্রি হোস্টিং সাইট আছে, খুব সহজেই কনফিঊসড হয়ে পরবেন কোনটা
রেখে কোনটাতে খুলবেন। তাই পোর্টফোলিও আপলোড করার জন্যে তিনটি নামকরা ফ্রি
হোষ্টিং সাইট দিয়ে দিলামঃ
• Coroflot http://www.coroflot.com/
• Carbonmade http://carbonmade.com/
• Krop http://www.krop.com/ creativedatabase/
• About http://about.me/
কিছু ভাললাগা পোর্টফোলিও সাইটের এড্রেসঃ
http://buero-buero.org/
http://thuytruc.me/
http://jtcdesign.com/
মনে রাখবেন, ফ্রিল্যান্সিং যতটা সহজ ভাবছেন ততটা সহজ নয়। এখানে আপনাকে
আপনার দক্ষতার পাশাপাশি যোগ্যতাও প্রমাণ করতে হবে। প্রতিযোগীতায় টিকতে হবে
বিশ্বব্যাপী।
Wednesday 9 October 2013
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট টেষ্টিং এ প্রয়োজনীয় ৫টি টুল
প্রতিটি ওয়েবসাইট তৈরী কিংবা আপগ্রেডের পর এবং চালু করার আগে টেষ্ট করে
নিতে হয়। কারণ কোন ব্রোকেন ওয়েবসাইট চালু করার পর ব্যবহারকারীদের বিরূপ
প্রতিক্রিয়াগুলো একজন ডেভলপারের জন্যে দুঃস্বপ্নের সমান। তাছাড়া কোম্পানীর
খ্যাতির উপর প্রভাবের কথা বলতে গেলে তো অনেক কিছুই বলতে হবে। তাই ওয়েবসাইট
তৈরী করার পর সেটা টেষ্ট করাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। সৌভাগ্যবশত এ
কাজটিকে আরও সহজ করে দিতে অনেক টুল রয়েছে যা দিয়ে সিএসএস ভ্যালিডেশন থেকে
শুরু করে ওয়েবসাইটের স্পিড টেষ্টিং সবই করা যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই
টুলগুলো সম্পর্কে না জানার কারণে ব্যবহারও করি না।
চলুন দেখে নিই
কোন কোন টুল ব্যবহার করে আপনি একজন ইউজারকে সমস্যামুক্ত এবং সম্পূর্ণ
ওয়েবসাইটের অভিজ্ঞতার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে পারেন।
১. রেস্পন্স টাইম, ফাইল সাইজ, এবং লিংক টেষ্ট করা দরকার? WebSitePulse Test Tools এর জন্যে একটি প্রয়োজনীয় টুলসঃ
http://www.websitepulse.com/
২. ব্রাউজার টেষ্টিং একটি ওয়েবসাইটের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেকোন
কম্পিউটারে ব্রাউজার টেষ্টিং এর জন্যে spoon Browser Sandbox বেশ কাজের
একটি টুল। আপনি যে কোন ব্রাউজার আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল না করেই অনলাইনে
ব্রাউজার টেষ্ট করতে পারবেন।
http://spoon.net/browsers/
৩. ফ্রন্ট এন্ড কোড এবং সিএসএস ডিবাগিং ইস্যু নিয়ে কাজ করার জন্যে প্রোগ্রামারদের কাছে একটি জনপ্রিয় টুল হল ফায়ারবাগ।
https://getfirebug.com/
৪. হটাৎ করেই সোসিয়াল সাইটগুলোতে শেয়ারিং এর কারণে আপনার সাইটে ষ্ট্রেস পড়ছে, সাইট সে ষ্ট্রেস সামলাতে পারবে তো?
Load Impact আপনাকে এ প্রশ্নের উত্তর খুজে বের করতে সাহায্য করবে।
http://loadimpact.com/
৫. Web Developer, ফায়ারফক্সের এমন একটি এক্সটেনশন যা ওয়েবসাইট টেষ্টিং এর
জন্যে কোন ডেভলপারই এড়িয়ে যেতে পারেন না। কারণ এর অসংখ্য ফিচার রয়েছে যা
ব্রোকেন ইমেজ টেষ্টিং থেকে শুরু করে কুকি ইনফরমেশন, মার্কআপ ভেলিডেটিং এর
মত টেষ্টিং এর কাজে ব্যবহৃত হয়।
https://addons.mozilla.org/ en-US/firefox/addon/ web-developer/
Thursday 26 September 2013
এ্যাডসেন্স এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করুন “গ্লোএডমার্কেট” এ্যাড নেটওয়ার্ক। বিশেষ করে ডাউনলোড/মুভি সাইটের জন্যে।
সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। আশা করি ভালো আছে।
সময়ের অভাবে আজকাল টিটিতে টিউন করাই হয় না। তবে আজকে মুলত একটা নতুন
কিন্তু খুবই ভালো এ্যাড নেটওয়ার্ক নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। যারা
মুভি, মিউজিক, সফটওয়্যার কিংবা যে কোন ধরনের ডাউনলোড সাইট করেছেন তাদের
জন্যে যথেষ্ট ভালো একটা এ্যাড নেটওয়ার্ক হচ্ছে "গ্লোএডমার্কেট"
এছাড়াও আপনি একই পেজে যত খুশি তত এ্যাড ইউনিট ব্যবহার করতে পারেন। তবে ৪/৫ এর অধিক এ্যাড ইউনিট ব্যবহার না করাই ভালো। বেশি এ্যাড ইউনিট ব্যবহার করলে eCPM কমে যায়। তাই, ৩/৪/৫ টার বেশি এ্যাড ইউনিট ব্যবহার করবেন না।
তাই, দেরী না করে এ্যাডসেন্স এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ও হ্যাঁ, আরেকটা কথা। আপনি চাইলে এ্যাডসেন্স এবং গ্লোএডমার্কেট-এর এ্যাড একসাথে ব্যবহার করতে পারেন। কোন সমস্যা হবে না।
এ্যাড সিস্টেমঃ
এরা মুলত ইম্প্রেশন, ক্লিক, eCPM ও কনভারসেশন এর উপর রেট নির্ধারণ করে থাকে। নিচের ছবিতে আমার আজকের রিপোর্ট দেখতে পারেন। এদের এ্যাডের ফরম্যাট যথেষ্ট ভালো। স্লাইডার ও ব্যানার এই দুই ধরনের এ্যাড ব্যবহার করতে পারেন। এরা মোট ৫ ধরণের ব্যানার এ্যাড সাপোর্ট করে থাকে। সেগুলো হচ্ছেঃ 300x250, 120x600, 468x60, 728x90. আমার মতে 300x250, 120x600 ও 728x90 এই ফরম্যাট এর এ্যাড গুলোতে eCPM বেশি থাকে। আর ক্লিকও পরে ভালো। (ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি)এছাড়াও আপনি একই পেজে যত খুশি তত এ্যাড ইউনিট ব্যবহার করতে পারেন। তবে ৪/৫ এর অধিক এ্যাড ইউনিট ব্যবহার না করাই ভালো। বেশি এ্যাড ইউনিট ব্যবহার করলে eCPM কমে যায়। তাই, ৩/৪/৫ টার বেশি এ্যাড ইউনিট ব্যবহার করবেন না।
পেমেন্ট সিস্টেমঃ
এরা মাত্র ১ ডলার হলেই পেমেন্ট দিয়ে থাকে। চিতিকা, ইনফোলিঙ্কস কিংবা Yllix এর মত পেমেন্ট দিতে ওরা দেরী করে না। ঠিক সময়ে খুব দ্রুত পেমেন্ট করে থাকে।কাস্টমার সাপোর্টঃ
কাস্টমার সাপোর্টের ক্ষেত্রে আমার দেখা সবচেয়ে ভালো এ্যাড নেটওয়ার্ক এটা। যে কোন ব্যাপারে (হোক সেটা সাইট এ্যাপ্রুভাল কিংবা কোন কমপ্লেইন) ওরা মাত্র ২৪ ঘন্টার মধ্যেই উত্তর দিয়ে থাকে। সেই সাথে রয়েছে ২৪ ঘন্টার স্কাইপ সাপোর্ট! আমার জানামতে অন্য কোন এ্যাড নেটওয়ার্ক এমনটা করে না।তাই, দেরী না করে এ্যাডসেন্স এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ও হ্যাঁ, আরেকটা কথা। আপনি চাইলে এ্যাডসেন্স এবং গ্লোএডমার্কেট-এর এ্যাড একসাথে ব্যবহার করতে পারেন। কোন সমস্যা হবে না।
সাইন আপ
- সরাসরি সাইট লিংক: http://gloadmarket.com
Wednesday 25 September 2013
Web design
ওয়েব ডিজাইন শেখার অসাধারণ পাঁচটি বইঃ
অনেকেই ব্লগ কিংবা বই পড়ে শিখতে ভালবাসেন। নিজে নিজে শেখার জন্য ইউটিউব,
অনলাইন কোর্স কিংবা ব্লগের মত অনেক উপায় থাকলেও স্বশিক্ষায় শিক্ষিত হতে
অনেকেই বইয়ের স্থানটাই সবার আগে বিবেচনা করেন।
তাই যারা নিজে নিজে ওয়েব ডিজাইন শিখতে চান তাদের জন্য নিচের বইগুলো হতে পারে শ্রেষ্ঠ পছন্দ:
১. ডিজাইন এন্ড বিল্ড ওয়েবসাইটঃ
http://bit.ly/1eGm0sz
২. লার্নিং ওয়েব ডিজাইনঃ
http://bit.ly/19yCihk
৩. ডিজাইনিং উইথ ওয়েব ষ্ট্যান্ডার্ডঃ
http://bit.ly/1bbsm2P
৪. ডোন্ট মেইক মি থিংকঃ
http://bit.ly/16q623y
৫. সি এস এস মাষ্টারিঃ
http://bit.ly/15ssxUM
Saturday 7 September 2013
লিংক বিল্ডিং করার জন্য প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটের লিস্ট
এস ই ও করার জন্য প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটগুলো সব সময় খোজ করি আমরা। এখানে প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটগুলোর লিস্ট দেয়ার চেষ্টা করলামঃ
List of Social Bookmark sites with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/ ?4kdlgwthg0n7jn5
List of Forum sites with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/ ?li0u6hrol49jd4n
List of Web 2.0 Properties with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/ ?ooxgbz2i0mg3wcm
List of Press Release sites with PageRank: http://www.mediafire.com/view/ ?psry4qjexutwmyg
List of Web Directories with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/ ?g721j5gzr8ahl48
List of Blog Directories with PageRank: http://www.mediafire.com/view/ ?bgbkp84n4zsjc1z
List of DO-Follow Blog Site:http://www.mediafire.com/ ?wpoqx27h7zqa9q3
List of Auto Approved Article Sites with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/ nnbmvhtimf1h20j/ auto_approved_article_sites.doc
List of Quality Article Directories: http://www.mediafire.com/view/ ?m2d3oxo0iq6f3kp
List of Video Blog with PageRank: http://www.mediafire.com/view/ ?gg375dwl7c3c9mz
RSS Directory List with PageRank: http://www.mediafire.com/view/ ?69m9syp9mb9hgj6
Doc Sharing Sites with PageRank: http://www.mediafire.com/view/ ?g7phd301qq000r7
বিঃদ্রঃ সাধারনভাবে বাল্ক আকারে লিংক বিল্ডিং করলে আপনার ওয়েবসাইটটির জন্য কোন উপকারতো হবেইনা। বরং আপনার ওয়েবসাইট স্থায়ীভাবে ব্যান হয়ে যেতে পারে। সেজন্য্ ধীরস্থিরভাবে মানসম্মত আর্টিকেল এর মাধ্যমে লিংক বিল্ডিং করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের লিংক বিল্ডিং প্রসেস একই সাথে পরিকল্পনামাফিক করতে থাকেন। কোন ওয়েবসাইটকে গুগলে টপ রেজাল্টে আনতে চাইলে ২-৩ মাসের জন্য পরিকল্পনা করুন, সেই অনুযায়ী ধীরস্থিরভাবে আপনার লিংকবিল্ডিং কার্যক্রম শুরু করুন।
এস ই ও করার জন্য প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটগুলো সব সময় খোজ করি আমরা। এখানে প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটগুলোর লিস্ট দেয়ার চেষ্টা করলামঃ
List of Social Bookmark sites with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/
List of Forum sites with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/
List of Web 2.0 Properties with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/
List of Press Release sites with PageRank: http://www.mediafire.com/view/
List of Web Directories with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/
List of Blog Directories with PageRank: http://www.mediafire.com/view/
List of DO-Follow Blog Site:http://www.mediafire.com/
List of Auto Approved Article Sites with Pagerank: http://www.mediafire.com/view/
List of Quality Article Directories: http://www.mediafire.com/view/
List of Video Blog with PageRank: http://www.mediafire.com/view/
RSS Directory List with PageRank: http://www.mediafire.com/view/
Doc Sharing Sites with PageRank: http://www.mediafire.com/view/
বিঃদ্রঃ সাধারনভাবে বাল্ক আকারে লিংক বিল্ডিং করলে আপনার ওয়েবসাইটটির জন্য কোন উপকারতো হবেইনা। বরং আপনার ওয়েবসাইট স্থায়ীভাবে ব্যান হয়ে যেতে পারে। সেজন্য্ ধীরস্থিরভাবে মানসম্মত আর্টিকেল এর মাধ্যমে লিংক বিল্ডিং করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের লিংক বিল্ডিং প্রসেস একই সাথে পরিকল্পনামাফিক করতে থাকেন। কোন ওয়েবসাইটকে গুগলে টপ রেজাল্টে আনতে চাইলে ২-৩ মাসের জন্য পরিকল্পনা করুন, সেই অনুযায়ী ধীরস্থিরভাবে আপনার লিংকবিল্ডিং কার্যক্রম শুরু করুন।
Friday 6 September 2013
ইন্টারনেটে ফটোশপ শেখার জন্য ১০টি অসাধারন ওয়েব সাইটঃ
ইন্টারনেটে ফটোশপ শেখার জন্য ১০টি অসাধারন ওয়েব সাইটঃ
সময়ের স্মার্ট পেশা গ্রাফিক্স ডিজাইনার। অন্যান্য সব চাকরির চেয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন পেশাটি সবচেয়ে নিরাপদ ও ঝামেলা বিহীন। অনলাইন মার্কেটে কাজের পাশাপাশি দেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাল বেতনে চাকরি করার সুযোগ রয়েছে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের ক্ষেত্র হিসেবে ইন্টার্যাক্টিভ মিডিয়া, প্রমোশনাল ডিসপ্লে, জার্নাল, কর্পোরেট রিপোর্টস, মার্কেটিং ব্রোশিউর, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইনসহ বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। লোকাল মার্কেট বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেটাই বলি না কেনো প্রতিনিয়ত গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের পরিমাণ বাড়ছে।
আপনারা হয়তো জানেন, সেই গ্রাফিক্স ডিজাইন বা ছবি নিয়ে কাজ করার জন্য অ্যাডোবি ফটোশপ বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়ার। এই ফটোশপ দিয়েই এত এত কাজ করা যায় যা কিনা এই এক পোষ্টে বলে শেষ করা সম্ভব নয়। শুধু এতটুকু বলতে পারি এই ফটোশপের উপর দক্ষতা থাকলে আপনিও এমন সব অসাধারণ কাজ করতে পারবেন।
কিন্তু সত্যি বলতে গেলে ফটোশপ শেখা অতটা সহজ নয়। ফটোশপ দিয়ে "মোটামুটি কাজ" করতে পারেন অনেকেই, কিন্তু প্রফেশনাল লেভেলের কাজ করতে হলে কিংবা ছোট থেকে বড় বিভিন্ন কাজ করার জন্য অজস্র মেন্যু, কিবোর্ড কমান্ড এবং শর্টকাট কি মুখস্থ করতে হবে। তবে একবার শিখে গেলে ফটোশপ ছাড়া কাজ করতেই আর ইচ্ছে করবে না। অনেকেই হয়ত জানেন না, ফটোশপ শেখার জন্য ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব হতে পারে এক অতি কার্যকর মাধ্যম এবং শিক্ষক।
ওয়েবই হতে পারে আপনাদের সেরা শিক্ষক, সে লক্ষ্যেই আপনাদের সাথে অসাধারন কিছু ওয়েবসাইটের ঠিকানা শেয়ার করব যা আপনাদের শেখার পথকে আরো সহজ করে দেবে।
টিউটোরিয়াল৯.কমঃ http://www.tutorial9.net/category/tutorials/photography-tutorials/
ফটোশপ কন্টেষ্টঃ http://photoshopcontest.com/tutorials/photoshop-tips.html
ফটোশপলেডিঃ http://www.photoshoplady.com/
পিএসডিটাটসঃ http://psd.tutsplus.com/
লুক্সাঃ http://luxa.org/
গুড টিউটোরিয়ালঃ http://www.good-tutorials.com/
ফটোশপ টিউটোরিয়ালঃ http://www.photoshoptutorials.ws/
ফটোশপ এসেনশিয়ালঃ http://www.photoshopessentials.com/
পি এস হিরোঃ http://pshero.com/
পিএসডিটপঃ http://www.psdtop.com/
সাইটগুলো একটা একটা করে সময় নিয়ে ঘুরেই দেখুন না, কত অসাধারন কাজের টিউটোরিয়াল দেয়া আছে, আপনার কাজ হল সময় নিয়ে সেগুলো দেখা এবং ধৈর্য নিয়ে অনুশীলন করা। আশা করি গ্রাফিক্স ডিজাইন ক্যারিয়ারে এই ওয়াবসাইটগুলো আপনাদের কাজে আসবে। আজ এ পর্যন্তই, ভাল লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন।
সময়ের স্মার্ট পেশা গ্রাফিক্স ডিজাইনার। অন্যান্য সব চাকরির চেয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন পেশাটি সবচেয়ে নিরাপদ ও ঝামেলা বিহীন। অনলাইন মার্কেটে কাজের পাশাপাশি দেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভাল বেতনে চাকরি করার সুযোগ রয়েছে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের ক্ষেত্র হিসেবে ইন্টার্যাক্টিভ মিডিয়া, প্রমোশনাল ডিসপ্লে, জার্নাল, কর্পোরেট রিপোর্টস, মার্কেটিং ব্রোশিউর, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইনসহ বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। লোকাল মার্কেট বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেটাই বলি না কেনো প্রতিনিয়ত গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের পরিমাণ বাড়ছে।
আপনারা হয়তো জানেন, সেই গ্রাফিক্স ডিজাইন বা ছবি নিয়ে কাজ করার জন্য অ্যাডোবি ফটোশপ বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়ার। এই ফটোশপ দিয়েই এত এত কাজ করা যায় যা কিনা এই এক পোষ্টে বলে শেষ করা সম্ভব নয়। শুধু এতটুকু বলতে পারি এই ফটোশপের উপর দক্ষতা থাকলে আপনিও এমন সব অসাধারণ কাজ করতে পারবেন।
কিন্তু সত্যি বলতে গেলে ফটোশপ শেখা অতটা সহজ নয়। ফটোশপ দিয়ে "মোটামুটি কাজ" করতে পারেন অনেকেই, কিন্তু প্রফেশনাল লেভেলের কাজ করতে হলে কিংবা ছোট থেকে বড় বিভিন্ন কাজ করার জন্য অজস্র মেন্যু, কিবোর্ড কমান্ড এবং শর্টকাট কি মুখস্থ করতে হবে। তবে একবার শিখে গেলে ফটোশপ ছাড়া কাজ করতেই আর ইচ্ছে করবে না। অনেকেই হয়ত জানেন না, ফটোশপ শেখার জন্য ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব হতে পারে এক অতি কার্যকর মাধ্যম এবং শিক্ষক।
ওয়েবই হতে পারে আপনাদের সেরা শিক্ষক, সে লক্ষ্যেই আপনাদের সাথে অসাধারন কিছু ওয়েবসাইটের ঠিকানা শেয়ার করব যা আপনাদের শেখার পথকে আরো সহজ করে দেবে।
টিউটোরিয়াল৯.কমঃ http://www.tutorial9.net/category/tutorials/photography-tutorials/
ফটোশপ কন্টেষ্টঃ http://photoshopcontest.com/tutorials/photoshop-tips.html
ফটোশপলেডিঃ http://www.photoshoplady.com/
পিএসডিটাটসঃ http://psd.tutsplus.com/
লুক্সাঃ http://luxa.org/
গুড টিউটোরিয়ালঃ http://www.good-tutorials.com/
ফটোশপ টিউটোরিয়ালঃ http://www.photoshoptutorials.ws/
ফটোশপ এসেনশিয়ালঃ http://www.photoshopessentials.com/
পি এস হিরোঃ http://pshero.com/
পিএসডিটপঃ http://www.psdtop.com/
সাইটগুলো একটা একটা করে সময় নিয়ে ঘুরেই দেখুন না, কত অসাধারন কাজের টিউটোরিয়াল দেয়া আছে, আপনার কাজ হল সময় নিয়ে সেগুলো দেখা এবং ধৈর্য নিয়ে অনুশীলন করা। আশা করি গ্রাফিক্স ডিজাইন ক্যারিয়ারে এই ওয়াবসাইটগুলো আপনাদের কাজে আসবে। আজ এ পর্যন্তই, ভাল লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন।
ইলাষ্ট্রেটর
কোয়ালিটিফুল গ্রাফিক্স রিসোর্স লাগবে?
গত বছর DeviantART তাদের গ্রুপ প্লাটফর্ম চালু করার পর থেকে ফ্রি এবং কোয়ালিটিফুল গ্রাফিক আর্ট ডাওনলোডের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। এমনি একটি গ্রুপ হল AI-Resources যারা এডোবি ইলাষ্ট্রেটর এর উপর অসাধারণ গ্রাফিক আর্ট ফ্রি ডাওনলোড করার সুযোগ দিয়ে থাকে। আজ সেখান থেকে কিছু ভাল লাগা কনটেন্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনের মত একটি অসাধারণ ক্রিয়েটিভ প্লাটফর্মে কাজ করছেন তাদের কাজে আসবে আশা করি।
এখানে যে কনটেন্ট গুলো শেয়ার করবো সেগুলো মূলত ৫ টি বিভাগে বিভক্তঃ
টিওটোরিয়া, ব্রাশ, প্যাটার্ন, ডাওনলোডেবল ফাইল এবং কন্টেন্টস।
চলুন তবে রিসোর্সগুলো দেখে নিইঃ
১। টিউটোরিয়ালঃ
এই গ্রুপটি মূলত ফ্রি টেক্সট টিউটোরিয়াল প্রোভাইড করে।
লিংকঃ http:// deviantjc.deviantart.com/art/ Adam-s-Apple-Walkthroutorial-10 6139812
ভেক্টর পেইন্টিং: http:// ryannzha.deviantart.com/art/ Vector-painting-Tutorial-109514 192
প্যাটার্ন ব্রাশ টিউটোরিয়ালঃ http:// carinareis.deviantart.com/art/ Pattern-Brush-Tutorial-11382055 0
২. ব্রাশঃ ইলাষ্ট্রেটরে স্পেশাল ইফেক্ট দিতে গেলে ব্রাশ বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চলুন কিছু ব্রাশ দেখে নিইঃ
ব্রাশঃ http:// ai-resources.deviantart.com/ gallery/23919763
এবষ্ট্রাক্ট ব্রাশঃ http:// humannature84.deviantart.com/ art/ Abstract-brushes-2-0-152985121
ইলাষ্ট্রেটর ব্রাশ সেটঃ http://nrmb.deviantart.com/ art/ illustrator-brush-set-3-1059374 95
ক্যান্ডি কেইন ব্রাশঃ http:// pica-stock.deviantart.com/art/ Candy-Cane-Brush-145084683
৩. প্যাটার্ণঃ ইলাষ্ট্রেটর এ টেক্সচার কিংবা ব্যাকগ্রাউন্ডের কাজে প্যাটার্ণের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এটা যেন আর্টের ভেতরের আর্ট।
ফিফটিস ওয়ালপেপার প্যাটার্ণঃ http:// asseyedee.deviantart.com/art/ Fifties-Wallpaper-Pattern-78384 317
52হাফটোন প্যাটার্ণঃ http:// faeriedreamer.deviantart.com/ art/ 52-Halftone-Patterns-88266989
ইলাষ্ট্রেটর সাসিকো প্যাটার্ণঃ http:// shoriameshiko.deviantart.com/ art/ Illustrator-Sashiko-Patterns-23 518999
R2010 প্যাটার্ণ প্যাকঃ http://r2010.deviantart.com/ art/ r2010-pattern-pack-1-130513836
৪. ডাওনলোডঃ আইকন থেকে শুরু করে আর্ট পিস এখান থেকে ডাওনলোড করতে পারবেন। তবে বেশিরভাগ ফাইলই শেখার কাজে ব্যবহার যোগ্য। এক্সপার্ট্রা কিভাবে কাজ করে সেটা পার্ট বাই পার্ট দেখার সুযোগ পাবেন।
ব্লু ভেক্টর রিমিক্সঃ http:// chewedkandi.deviantart.com/art/ Blonde-on-Blue-Vector-Remix-110 496917
নোটবুক ষ্টকঃ http:// enigmasi.deviantart.com/art/ Notebook-Stock-ai-164706362
মাশরুম ভেক্টর প্যাকঃ http:// pixelworlds.deviantart.com/art/ Mushroom-Vector-Pack-164777308
এ আই ফাইলঃ http://limkis.deviantart.com/ art/ Ai-file-Hall-of-shame-116723983
এ আই রিসোর্সঃ http:// ai-resources.deviantart.com/
তবে মনে রাখবেন, কিছু রিসোর্সের ক্ষেত্রে হয়তো ডেভিয়েন্ট আর্টের মেম্বারশীপ চাইতে পারে, সেক্ষেত্রে একটু সময় নিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে মেম্বার হয়ে যাবেন। এতে আপনার এক কড়িও খরচ হবে না। আর রিসোর্স ব্যবহার করার আগে সেগুলোর রিসোর্স রুলসগুলো পড়ে নিবেন। কারণ কিছু কিছু ফাইল এডুকেশন পারপাস দেয়া আছে।
আশা করি গ্রাফিক্স ডিজাইন ক্যারিয়ারে কিংবা শেখার জন্যে এই কনটেন্টগুলো আপনাদের কাজে আসবে। আজ এ পর্যন্তই, ভাল লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন।
গত বছর DeviantART তাদের গ্রুপ প্লাটফর্ম চালু করার পর থেকে ফ্রি এবং কোয়ালিটিফুল গ্রাফিক আর্ট ডাওনলোডের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছে। এমনি একটি গ্রুপ হল AI-Resources যারা এডোবি ইলাষ্ট্রেটর এর উপর অসাধারণ গ্রাফিক আর্ট ফ্রি ডাওনলোড করার সুযোগ দিয়ে থাকে। আজ সেখান থেকে কিছু ভাল লাগা কনটেন্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনের মত একটি অসাধারণ ক্রিয়েটিভ প্লাটফর্মে কাজ করছেন তাদের কাজে আসবে আশা করি।
এখানে যে কনটেন্ট গুলো শেয়ার করবো সেগুলো মূলত ৫ টি বিভাগে বিভক্তঃ
টিওটোরিয়া, ব্রাশ, প্যাটার্ন, ডাওনলোডেবল ফাইল এবং কন্টেন্টস।
চলুন তবে রিসোর্সগুলো দেখে নিইঃ
১। টিউটোরিয়ালঃ
এই গ্রুপটি মূলত ফ্রি টেক্সট টিউটোরিয়াল প্রোভাইড করে।
লিংকঃ http://
ভেক্টর পেইন্টিং: http://
প্যাটার্ন ব্রাশ টিউটোরিয়ালঃ http://
২. ব্রাশঃ ইলাষ্ট্রেটরে স্পেশাল ইফেক্ট দিতে গেলে ব্রাশ বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চলুন কিছু ব্রাশ দেখে নিইঃ
ব্রাশঃ http://
এবষ্ট্রাক্ট ব্রাশঃ http://
ইলাষ্ট্রেটর ব্রাশ সেটঃ http://nrmb.deviantart.com/
ক্যান্ডি কেইন ব্রাশঃ http://
৩. প্যাটার্ণঃ ইলাষ্ট্রেটর এ টেক্সচার কিংবা ব্যাকগ্রাউন্ডের কাজে প্যাটার্ণের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এটা যেন আর্টের ভেতরের আর্ট।
ফিফটিস ওয়ালপেপার প্যাটার্ণঃ http://
52হাফটোন প্যাটার্ণঃ http://
ইলাষ্ট্রেটর সাসিকো প্যাটার্ণঃ http://
R2010 প্যাটার্ণ প্যাকঃ http://r2010.deviantart.com/
৪. ডাওনলোডঃ আইকন থেকে শুরু করে আর্ট পিস এখান থেকে ডাওনলোড করতে পারবেন। তবে বেশিরভাগ ফাইলই শেখার কাজে ব্যবহার যোগ্য। এক্সপার্ট্রা কিভাবে কাজ করে সেটা পার্ট বাই পার্ট দেখার সুযোগ পাবেন।
ব্লু ভেক্টর রিমিক্সঃ http://
নোটবুক ষ্টকঃ http://
মাশরুম ভেক্টর প্যাকঃ http://
এ আই ফাইলঃ http://limkis.deviantart.com/
এ আই রিসোর্সঃ http://
তবে মনে রাখবেন, কিছু রিসোর্সের ক্ষেত্রে হয়তো ডেভিয়েন্ট আর্টের মেম্বারশীপ চাইতে পারে, সেক্ষেত্রে একটু সময় নিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে মেম্বার হয়ে যাবেন। এতে আপনার এক কড়িও খরচ হবে না। আর রিসোর্স ব্যবহার করার আগে সেগুলোর রিসোর্স রুলসগুলো পড়ে নিবেন। কারণ কিছু কিছু ফাইল এডুকেশন পারপাস দেয়া আছে।
আশা করি গ্রাফিক্স ডিজাইন ক্যারিয়ারে কিংবা শেখার জন্যে এই কনটেন্টগুলো আপনাদের কাজে আসবে। আজ এ পর্যন্তই, ভাল লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেন।
Friday 23 August 2013
দরকারি কিছু এসইও এনালাইসিস টুলস
দরকারি কিছু এসইও এনালাইসিস টুলসঃ
সমীক্ষায় দেখা গেছে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের ১২% ই এসইও রিলেটেড কাজ
করেন,তাছাড়া নতুন অনেকেই কাজ করা শুরু করছেন। এসইও নিয়ে কাজ করার
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনার নিজস্ব ফিল্ডে নিয়মিত আপ টু ডেট থাকা, এসইও
এনালাইসিস টুলসগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে অবগত থাকা। এসইও তে ভালো করতে হলে
আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত বিভিন্ন এসইও ব্লগ এবং ফোরাম গুলোতে ভিজিট করতে হবে,
জানতে হবে বিভিন্ন টুলস এর ব্যবহার।
তাই, আজ আপনাদের সাথে দশটি
এসইও এনালাইসিস টুলস শেয়ার করবো, আশা করি এটি আপনার এসইও ক্যারিয়ার ফিল্ডকে
আরো শক্তিশালী করবে, যে কোন কঠিন মূহুর্তেও চ্যালেঞ্জ নিয়ে এগুতে সাহায্য
করবে।
১. ওর্যাওঙ্কঃ প্রিমিয়ায়
একাউন্ট ছাড়াই ইন্সট্যান্ট ওয়েবসাইট রিভিউ দেয়, এমন একটি টুল হল ওর্যা ঙ্ক।
অবশ্য প্রিমিয়াম একাউন্ট ছাড়া আপনি প্রতি সপ্তাহে একটি মাত্র রিপোর্ট
জেনারেট করতে পারবেন কিন্তু আপনি আগের জেনারেট করা রিপোর্টগুলোও দেখতে
পারবেন। তাছাড়া এই টুলটি সাত দিনের আনলিমিটেড ফ্রী ট্রায়াল অফার করছে, এই
সাত দিনেআনলিমিটেড রিভিউ জেনারেট করতে পারবেন।
http://www.woorank.com/
২. হাবস্পটস মার্কেটিং গ্রেডারঃ
এই লিষ্টের অন্যান্য এসইও এনালাইসিস টুলের মতই হাবস্পটস মার্কেটিং গ্রেডার আপনার কোম্পানির মার্কেটিং ইফোর্টের উপর ফোকাস করে।
http://marketing.grader.com/
৩. সাইটট্রেইলঃ এটি একটি ফ্রি “অল ইন ওয়ান” ওয়েবসাইট এনালাইসিস টুল।
http://www.sitetrail.com/ analysis/
৪. ট্রাফিক ট্রাভিসঃ এটি একটি ডেক্সটপ এপ্লিকেশন। আপনার সাইটের অন পেজ এসইও এনালাইজ করতেও সহায়তা করবে।
http://www.traffictravis.com/
৫. এসইও ওয়ার্কারসঃ http://www.seoworkers.com/ tools/analyzer.html
৬. লিপারিঃ অন্যান্য এসইও টুলসগুলোর মত এত জনপ্রিয় না হলেও এনালাইসিসে এটা বেশ পাকা একটা টুল। http://www.lipperhey.com/
৭. স্পাইডারমেটঃ এদের সবচেয়ে দরকারি দুটো এনালাইসিস টুল হল “স্কোরকার্ড” এবং “অডিটর”।
https://spydermate.com/
৮. ডাইএসইওঃ ফ্রি ওয়েবসাইট গ্রেডার অফার করে।
http://www.diyseo.com/ free-tools/seo-report-card
৯. এসইওঅপটাইমারঃ আপনার দেয়া সাইট ইউআরএল এর অন পেজ এসইও র্যা ঙ্কিং ফ্যাক্টর গুলো খুজতে সহায়তা করে।
http://www.seoptimer.com/
১০. ফ্রী এসইও এনালাইসিসঃ এসইও অডিট এ আমরা যে ইনফরমেশন দিয়ে থাকি, এই
ফ্রী এসইও এনালাইসিস টুলটি তার একটি ছোট্ট সাবসেট প্রদান করে থাকে।
http://www.webgnomes.org/ free-seo-analysis/
আশা করি, এই টুলসগুলোর সঠিক ব্যবহার আপনার এসইও ক্যারিয়ারকে আরও দক্ষ করে তুলবে।
ভাল লাগলে শেয়ার করে বন্ধুদেরকে জানিয়ে দেবার অনুরোধ রইল।।
Thursday 22 August 2013
লোগো ডিজাইনে দশটি কার্যকর টিপস
লোগো ডিজাইনে দশটি কার্যকর টিপসঃ (২য় পর্ব)
লোগো!!! কোন ব্র্যান্ড বা প্রতিষ্টানের একটি গুরূত্বপূর্ণ পার্ট।
সেই লোগো ডিজাইন এর প্রাথমিক এবং কার্যকর পাচটি টিপস নিয়েই প্রথম পর্ব
আলোচনা করেছিলাম, আজ বাকি পাচটি টিপস নিয়ে আলোচনা করব। যারা প্রথম পার্টটি
মিস করেছেন তাদের জন্য প্রথম পার্টের লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/ photo.php?fbid=409013909210410& set=a.279753568803112.56782.27 7940875651048&type=1&relevant_ count=1
আশা করি পরামর্শগুলো লোগো ডিজাইন ক্যারিয়ারে আপনাদের সহায়ক হবে।
৬। ফন্টের ব্যবহারে সতর্ক হোনঃ
মাঝে মাঝে ক্লাইন্ট আপনাকে ইউনিক শেপ কিংবা সিম্বল নিয়ে কাজ করতে বলতে
পারেন অথবা আপনিই হয়তো গ্রাফিক কিংবা সিম্বল নিয়ে কাজ করতে চাইছেন।
সেক্ষেত্রে একটি ফন্টকে অল্প কিছুটা কাষ্টমাইজ করে ব্যবহার করতে পারেন।
শুধুমাত্র যথাযথ ফন্ট এবং কালার ব্যবহারে আপনি সফলতা অর্জন করতে পারেন, এর
সবচেয়ে বড় উদাহরণ হতে পারে দুটি জায়ান্ট সাইট ফেসবুক এবং গুগল।
৭. ভেবেচিন্তে ট্যাগলাইন ব্যবহারঃ
লোগোতে ট্যাগলাইন এর ব্যবহার নিঃসন্দেহে একটি ভাল অনুশীলন। তবে তার সাথে
লোগোর এমন একটি ভার্সন তৈরী করুন যাতে কোন ট্যাগলাইন থাকবেনা। কারণ লোগোটি
যখন কোন সোসিয়াল মিডিয়া সাইটে ব্যবহার করা হবে তখন সেটা খুব ছোট থাম্বনেইল
আকারে ব্যবহৃত হবে, সেটাতে ট্যাগলাইন ব্যবহার করা হলে সেটা দেখতে এত ছোট
হবে যে ট্যাগলাইন টা পড়া কষ্টকর হয়ে যাবে, তাছাড়া মূল্যবান জায়গারও অপচয়
হয়। সেজন্য আপনার তৈরী লোগোর আর একটি ভার্সন(ট্যাগলাইন ব্যতীত) তৈরী থাকা
চাই।
৮। সাকসেসফুল ব্র্যান্ড লোগোগুলো দেখুনঃ
সাকসেসফুল ব্র্যান্ড এর লোগোগুলো লক্ষ্য করে দেখুন, দেখতে খুবই সিম্পল মনে
হলেও লোগোগুলো অনেক অর্থ বহন করে। লোগো ডিজাইনে আপনার পথচলা যদি নতুন হয়
তবে আমার পরামর্শ থাকবে সাকসেসফুল এবং আনসাকসেসফুল ব্র্যান্ড লোগোগুলো
দেখুন, ষ্টাডি করুন। অনেক কিছুই শিখতে পারবেন।
৯. অন্যের মতামতকে গুরুত্ব দিনঃ
নিজে নিজে অনুশীলন করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু মাঝে মাঝে কাজগুলো
অন্যদেরকেও আপনার কাজ দেখান, মতামত চান। যদিও প্রথম প্রথম এটা খুব পেইনফুল
টাস্ক মনে হবে, তবে অনেক সময় ভালো কিছু সাজেশন পেলে পেতেও পারেন।
নিজের অহম কে দমিয়ে রাখুন। অন্যের মতামতকে গুরুত্ব দিন, আবার তাদের
কাজগুলোও দেখুন। অন্যরা যে কাজ করছে তা দেখলে হয়তো বর্তমান ফ্যাশন/ ট্রেনজ
সম্পর্কে ধারণা পাবেন। ফ্রিল্যান্স কাজের ক্ষেত্রে এটা অনেক বেশি প্রয়োজন।
ডিজাইনারদের সাথে বন্ধুত্ব গড়ুন, তাদের গ্রুপে যোগ দিন, যোগাযোগ রাখুন;
সফলতা আপনার দরজায় কড়া নাড়বে।
১০. ডিজাইন করার পর নিজেকে প্রশ্ন করুনঃ
• আমার ডিজাইনটি কি কাঙ্খিত ব্র্যান্ড কে রিপ্রেসেন্ট করতে পারছে?
• লোগোটিকে সাদাকালো করা হলেও কি ভাল লাগবে?
• বিভিন্ন সোসিয়াল মিডিয়া সাইটের থাম্বনেইলে লোগোটিকে কি ভাল দেখাবে?
• সত্যিই কি লোগোটিকে ভাল এবং এপ্রোপ্রিয়েট মনে হচ্ছে?
• যদি কোন অপরিচিত লোক ৫ সেকেন্ডের জন্যে লোগোটিকে দেখে তবে সে ১-২মিনিট পরও কি লোগোর প্রতিটা এলিমেন্ট বর্ণনা করতে পারবে?
উপরের প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যা হয় তবে, “কংগ্র্যাচুলেশন”।
ব্র্যান্ডের বা ইভেন্টের জন্যে পারফেক্ট লোগোটিই আপনি তৈরী করেছেন।
লোগো ডিজাইনের প্রাথমিক ও গুরুত্বপূর্ণ ধাপগুলো যতটুকু সম্ভব সহজ করে
বোঝানোর সেটাই চেষ্টা করেছি। আশা করি, লোগো ডিজাইনিং এ ধাপগুলো অনুসরন করে
সফলতার দিকে আরো একধাপ সামনে এগিয়ে যাবেন।
নতুন কিছু শিখে থাকলে শেয়ার করে বন্ধুদেরকে জানিয়ে দেয়ার অনুরোধ রইলো।
Wednesday 31 July 2013
HTML, CSS এবং Javascript ব্যবহার করে তৈরি করুন উইন্ডোজ, লিনাক্স বা ম্যাক এর জন্য সফটওয়ার।
জাভাস্কিপ্ট ওয়েবে অনেক পাওয়ারফুল স্কিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ। তবে কোড গুলো
সহজেই দেখা যায়, তাই কোন প্রাইভেসি থাকে না। কোড গুলো যে কেউ দেখতে পারে,
এবং কপি করতে পারে। তাই সাধারনত ওয়েব এপ তৈরি করার জন্য সিকিউর ডেটা
নিয়ে কাজ করার জন্য সার্ভার বেজ প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করা
হয়।
তবে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে অনেক কিছুই করা সম্ভব। রয়েছে কয়েক
হাজার দরকারী লাইব্রেরী। আর একটু বুদ্ধি খাটালে তো যে কারো কোড কপি করা তো
থাকছেই।
HTML & CSS যে কোন লেআউট তৈরি করার জন্য সবচেয়ে সহজ টুল।
আর যদি সিকিউর কোন তথ্য নিয়ে কাজ করতে হয়, তাহলে সার্ভার বেজ কিছু কোড লিখলেই সুন্দর একটা সফটওয়ার হয়ে যায়।
AppJS দিয়ে আপনি সহজেই HTML, CSS এবং Javascript ব্যবহার করে তৈরি করতে পারবেন উইন্ডোজ, লিনাক্স বা ম্যাক এর জন্য সফটওয়ার।
কি ভাবে করবেন?
অনেক সহজ, এখানে যানঃ http://appjs.org/
AppJS 0.0.20 Distributables থেকে আপনার অপারেটিং সিস্টেমের জন্য ডাউনলোড করুন। তারপর এক্সট্রাক্ট করুন। এবং app.exe টা রান করুন
সুন্দর না?
app ফোল্ডারের ভেতর data দেখতে পাবেন, এর ভেতর content । এখানে গিয়ে
HTML কোড পরিবর্তন করে দেখুন। কিছু জাভা স্ক্রিট যোগ করুন। আপনার ওয়েব
প্রোগ্রামিং জ্ঞান কাজে লাগান। আর সবচেয়ে সহজে সফটওয়ার তৈরি করুন
বিস্তারিত জানার জন্য রয়েছে অনেক সুন্দর ডকুমেন্টঃ https://github.com/appjs/ appjs/wiki
ধন্যবাদ সবাইকে… Happy Scripting!
Thursday 18 July 2013
একজন ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য যে সকল ওয়েবসাইট এর হেল্প প্রতিদিন লাগে
একজন ওয়েব ডেভেলপারকে একটি ওয়েব সাইট ডিজাইন এবং ডেভেলপ করার জন্য অনেক গুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কাজ করতে হয়। যেমন ঃ
১। ইমেজ ক্রপিং এবং সাইজিং ।
২। HTML Coding
৩। JQuery Coding
৪। আকর্ষণীয় Menu, Banner ইত্যাদি।
আর তাই কিছু ওয়েবসাইটের সহযোগিতা সবসময় লাগে। তো চলুন জেনে নিই কিছু হেল্পফুল ওয়েবসাইটের নাম ।
১। http://www.w3schools.com/
: Coding এর হেল্প পাওয়ার জন্য w3schools.com এর বিকল্প কোন ওয়েবসাইট আছে
বলে আমার জানা নাই । জানা থাকলে দয়া করে বলেবেন। তাতে আমিসহ সকলের উপকার
হবে।
২। http://www.dynamicdrive.com/
: ইমেজ ক্রপিং এবং সাইজিং, form effect, image effect, image slideshow
ইত্যাদি কাজের জন্য অসাধারণ একটি সাইট । আমি বাক্তিগত ভাবে এই ওয়েবসাইটের
সহযোগিতা সবসময় নিয়ে থাকি ।
৩। http://www.htmldrive.net/ : ready made banner, Menu, Navigation, Plugins ইত্যাদির জন্য আপনি এই ওয়েবসাইট সহযোগিতা সবসময় পাবেন ।
এছাড়া প্রতিটি CMS এর জন্য আছে তাদের নিজস্ব অফিসিয়াল ওয়েবসাইট সেগুলার সহযোগিতা প্রায় লাগে যেমন ঃ
১। Worspress এর official website http://www.wordpress.org/
2। Joomla এর official website http://www.Joomla.org/
৩। Drupal এর official website https://drupal.org/
৪। Magento এর official website http:// www.magentocommerce.com/
এছাড়া আর কিছু ওয়েবসাইটের এর সহযোগিতা আর সবশেষে Google আর Youtube মামা
তো আছেই । ব্যাস আর কি লাগে । এখন প্রয়োজন শুধু শ্রম আর আধ্যবসায়। তাহলে
একদিন আপনিও হয়ে উঠবেন একজন নামকরা ওয়েব ডেভেলপার।
সূত্র- techtunes
Sunday 16 June 2013
বিড উইনিং Proposal তৈরির কিছু কৌশলঃ
বিভিন্ন স্কিলে এক্সপার্টদের ELance-এ কাজ পাওয়া মোটেই কঠিন কিছু নয় আমি নিজেও প্রথম বিডেই কাজ পেয়েছিলাম। তাই কোন একটা বিষয়ে এক্সপার্ট হওয়ার আগে ELance নিয়ে অযথা চিন্তা বাদ দিন, নইলে সময় নষ্ট হবে! Proposal জমা দেয়ার আগে দেখে নিন আপনি ক্লায়েন্টের Requirement পূরণ করতে পারবেন কিনা। সংশ্লিষ্ট স্কিল গুলোতে টেস্ট দিয়ে না থাকলে আগে দিয়ে দিন তারপর Proposal জমা দিন।
নিচে কিছু টিপস/পরামশ দেয়া আছে যেটা অনেক গবেষনার ফলঃ
১। প্রথমেই দেখে নিন ক্লায়েন্ট Proposal এর শুরুতে কোনকিছু লিখতে বলেছে কিনা। যেমনঃ
Please mention “WordPress Expert” top of your application to avoid being spammed.
এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই “WordPress Expert” কথাটি Proposal এর শুরুতে লিখতে হবে, নইলে ক্লায়েন্ট আপনার Proposal এর কোন কিছু না পড়েই আপানাকে অযোগ্য ঘোষণা করবে এবং আপনি আপনার মহামূল্যবান একটি কানেক্ট হারাবেন একমাসের জন্য।
২। এরপর দেখুন ক্লায়েন্টের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড কিনা, না থাকলে তার ইউজারনেমের দিকে তাকান।
ক) ইউজারনেম থেকে তার নামের কিছু আভাস পেলে লিখুন Dear/Hi Username,
খ) ইউজারনেম থেকে তার নামের আভাস না পেলে লিখুন Dear Sir /Hiring Manage,
৩। ক্লায়েন্টের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড থাকলে দেখুন এর আগে সে কোন এবং আগে কোনও কাজ করিয়েছে কিনা। কাজ করিয়ে থাকলে তার অন্য কাজের ফিডব্যাকগুলো দেখুন এবং সেগুলো থেকে তার নাম খুঁজে পাবেন, অনেক সময় অন্য কনট্রাক্টররা ক্লায়েন্টের নাম উল্লেখ করে থাকে তাদের দেয়া ফিডব্যাকে। নাম খুঁজে পেলে Dear/Hi এর পর তার নামের প্রথম অংশ লিখুন। নাম খুঁজে না পেলে উপরের ২ নং পন্থা অবলম্বন করুন।
৪। অনেক সময় আপনি আপনার Proposal এ কি লিখবেন তা খুঁজে পাবেন Job Description-ই! কায়েন্ট কি চায় তা বোঝুন আগে, তার চাওয়ার মধ্যে অনেক প্রশ্ন করার অপশন পাবেন। আপনি আপনার বুদ্ধি দিয়ে তাকে তার Project সম্মন্ধে প্রশ্ন করুন এক বা একাধিক। যেমনঃ কায়েন্ট যদি Job Description এ বলে সে একটি ওয়েবসাইট চায় WordPress প্লাটফর্মে এবং তার আরোও লেখা থাকবে অবশ্যই । আপনি নিচের মত কিছু প্রশ্ন করতে পারেন
1. Have you selected your theme or I have to built it from scratch (from PSD)
2. Do you have any list of website to follow, if any then please mention that & let me know what kind of features from it you need on your site?
3. Do you need the site fully optimized for On Page SEO?
এই রকম কাজের জন্য এই প্রশ্নগুলো করলেই ক্লায়েন্ট বোঝবে আপনি তার কাজের জন্য উপযুক্ত এবং আপনার যথেষ্ট জ্ঞান আছে এই বিষয়ে যেহেতু আপনি প্রশ্ন করতে জানেন। যারা WordPress Expert তারা অবশ্যই বুঝবেন একটি WordPress ওয়েবসাইটের জন্য থিম সিলেকশন কতটুকু প্রয়োজন।
৫) উপরের অংশগুলো মিলিয়ে আপনার Proposal মোটামোটি তৈরি হয়ে যাবে, সবগুলো মিলালে এমন হয়
“Words if the client want”
Dear Sir/Name,
I have some questions to you please answer those questions so that I can understand you full requirement.
Your questions to client here.
৬) তারপর আপনার সম্মন্ধে কিছু লিখুন, আপনি কেন এই কাজ করতে পারবেন, আপনি যদি এর আগে আই রকম কাজ করে থাকেন তাহলে তার লিঙ্ক দিয়ে দিতে পারেন।
৭) আপনি অন্য মাকের্টপ্লেসে কাজ করে থাকেলে এবং Elance এ নতুন হলে ওই মাকের্টপ্লেসের প্রোফাইল লিঙ্ক অবশ্যই দিয়ে দিবেন। একথা বলছি কারন ইদানিং oDesk এবং Freelancer এর এক্সপার্টরা Elance এ যোগ দিচ্ছেন যেহেতু Elance এ প্রতিযোগিতাটা অন্য মাকের্টপ্লেস থেকে কম এবং কাজের মূল্যও বেশি।
৮) অযথা বার বার স্যার/ম্যাডাম ডেকে নিজেকে আনকোরা হিসেবে উপস্থাপন করবেন না। ভদ্রতার খাতিরে একবারই যথেষ্ট। কাকুতি মিনতি করে লাভ নেই, যত সংক্ষেপে এ গুছিয়ে লেখা যায় তার চেষ্টা করুন। লেখার সময় বানান গুলো ঠিক হচ্ছে কিনা ভালো করে খেয়াল করুন।
Collected From "Skilled Home"
বিভিন্ন স্কিলে এক্সপার্টদের ELance-এ কাজ পাওয়া মোটেই কঠিন কিছু নয় আমি নিজেও প্রথম বিডেই কাজ পেয়েছিলাম। তাই কোন একটা বিষয়ে এক্সপার্ট হওয়ার আগে ELance নিয়ে অযথা চিন্তা বাদ দিন, নইলে সময় নষ্ট হবে! Proposal জমা দেয়ার আগে দেখে নিন আপনি ক্লায়েন্টের Requirement পূরণ করতে পারবেন কিনা। সংশ্লিষ্ট স্কিল গুলোতে টেস্ট দিয়ে না থাকলে আগে দিয়ে দিন তারপর Proposal জমা দিন।
নিচে কিছু টিপস/পরামশ দেয়া আছে যেটা অনেক গবেষনার ফলঃ
১। প্রথমেই দেখে নিন ক্লায়েন্ট Proposal এর শুরুতে কোনকিছু লিখতে বলেছে কিনা। যেমনঃ
Please mention “WordPress Expert” top of your application to avoid being spammed.
এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই “WordPress Expert” কথাটি Proposal এর শুরুতে লিখতে হবে, নইলে ক্লায়েন্ট আপনার Proposal এর কোন কিছু না পড়েই আপানাকে অযোগ্য ঘোষণা করবে এবং আপনি আপনার মহামূল্যবান একটি কানেক্ট হারাবেন একমাসের জন্য।
২। এরপর দেখুন ক্লায়েন্টের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড কিনা, না থাকলে তার ইউজারনেমের দিকে তাকান।
ক) ইউজারনেম থেকে তার নামের কিছু আভাস পেলে লিখুন Dear/Hi Username,
খ) ইউজারনেম থেকে তার নামের আভাস না পেলে লিখুন Dear Sir /Hiring Manage,
৩। ক্লায়েন্টের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড থাকলে দেখুন এর আগে সে কোন এবং আগে কোনও কাজ করিয়েছে কিনা। কাজ করিয়ে থাকলে তার অন্য কাজের ফিডব্যাকগুলো দেখুন এবং সেগুলো থেকে তার নাম খুঁজে পাবেন, অনেক সময় অন্য কনট্রাক্টররা ক্লায়েন্টের নাম উল্লেখ করে থাকে তাদের দেয়া ফিডব্যাকে। নাম খুঁজে পেলে Dear/Hi এর পর তার নামের প্রথম অংশ লিখুন। নাম খুঁজে না পেলে উপরের ২ নং পন্থা অবলম্বন করুন।
৪। অনেক সময় আপনি আপনার Proposal এ কি লিখবেন তা খুঁজে পাবেন Job Description-ই! কায়েন্ট কি চায় তা বোঝুন আগে, তার চাওয়ার মধ্যে অনেক প্রশ্ন করার অপশন পাবেন। আপনি আপনার বুদ্ধি দিয়ে তাকে তার Project সম্মন্ধে প্রশ্ন করুন এক বা একাধিক। যেমনঃ কায়েন্ট যদি Job Description এ বলে সে একটি ওয়েবসাইট চায় WordPress প্লাটফর্মে এবং তার আরোও লেখা থাকবে অবশ্যই । আপনি নিচের মত কিছু প্রশ্ন করতে পারেন
1. Have you selected your theme or I have to built it from scratch (from PSD)
2. Do you have any list of website to follow, if any then please mention that & let me know what kind of features from it you need on your site?
3. Do you need the site fully optimized for On Page SEO?
এই রকম কাজের জন্য এই প্রশ্নগুলো করলেই ক্লায়েন্ট বোঝবে আপনি তার কাজের জন্য উপযুক্ত এবং আপনার যথেষ্ট জ্ঞান আছে এই বিষয়ে যেহেতু আপনি প্রশ্ন করতে জানেন। যারা WordPress Expert তারা অবশ্যই বুঝবেন একটি WordPress ওয়েবসাইটের জন্য থিম সিলেকশন কতটুকু প্রয়োজন।
৫) উপরের অংশগুলো মিলিয়ে আপনার Proposal মোটামোটি তৈরি হয়ে যাবে, সবগুলো মিলালে এমন হয়
“Words if the client want”
Dear Sir/Name,
I have some questions to you please answer those questions so that I can understand you full requirement.
Your questions to client here.
৬) তারপর আপনার সম্মন্ধে কিছু লিখুন, আপনি কেন এই কাজ করতে পারবেন, আপনি যদি এর আগে আই রকম কাজ করে থাকেন তাহলে তার লিঙ্ক দিয়ে দিতে পারেন।
৭) আপনি অন্য মাকের্টপ্লেসে কাজ করে থাকেলে এবং Elance এ নতুন হলে ওই মাকের্টপ্লেসের প্রোফাইল লিঙ্ক অবশ্যই দিয়ে দিবেন। একথা বলছি কারন ইদানিং oDesk এবং Freelancer এর এক্সপার্টরা Elance এ যোগ দিচ্ছেন যেহেতু Elance এ প্রতিযোগিতাটা অন্য মাকের্টপ্লেস থেকে কম এবং কাজের মূল্যও বেশি।
৮) অযথা বার বার স্যার/ম্যাডাম ডেকে নিজেকে আনকোরা হিসেবে উপস্থাপন করবেন না। ভদ্রতার খাতিরে একবারই যথেষ্ট। কাকুতি মিনতি করে লাভ নেই, যত সংক্ষেপে এ গুছিয়ে লেখা যায় তার চেষ্টা করুন। লেখার সময় বানান গুলো ঠিক হচ্ছে কিনা ভালো করে খেয়াল করুন।
Collected From "Skilled Home"
Friday 14 June 2013
জলদি নিয়ে নিন ২৫ ডলার বোনাস সহ মাস্টারকার্ড ও জেনে নিন বাংলাদেশ থেকে পেপাল অ্যাকাউন্ট খোলা ও টাকা তোলার সহজ উপায় .
একটি Verifyed পেপাল Account থাকা যে কত গুরুত্বপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আজকে এই লেখাটির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে একটি পেপাল Account তৈরী, Verify করার নিয়ম এবং পেপালের ডলার কিভাবে মাস্টার কার্ড এর মাধ্যমে উত্তোলন করার সর্বউত্তম উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আসুন ধাপে ধাপে বিষয় গুলো আলোচনা করা যাক।এই পোস্টে যেই বিষয় গুলো আলোচনা করা হবেঃ
- একটি USA Verifyed Paypal Account করার উপায়।
- একটি ফ্রী Payoneer এর Mastercard পাওয়ার উপায়।
- US Virtual ব্যাংক এর মাধ্যমে পেপাল verifyed করার উপায়।
- পেপাল এ payoneer এর mastercard যোগ করার নিয়ম।
- Paypal এর ডলার Payoneer এর Mastercard এ নিয়ে আসার উপায়।
- Paypal এর অ্যাকাউন্ট Personal থেকে Premiere এ Upgrade করার উপায়। ।
- পেপাল নিয়ে আরও কিছু দিক নির্দেশনা।
প্রয়োজনীয় উপকরন এবং খরচঃ
- USA এর ঠিকানা দিয়ে তৈরী করা একটি Paypal Account.
- Verification এর জন্য Paypal অ্যাকাউন্ট এ ১-২ ডলার থাকতে হবে।
- একটি Payoneer এর MasterCard।
- Payoneer এর US Payment Service Active থাকা।
Paypal Account তৈরী করাঃ
প্রথমেই আপনাকে একটি Paypal Account তৈরী করতে হবে। Account তৈরীর সময় নিচের বিষয় গুলো অবশ্যই খেয়াল রাখবেন।- Account টি অবশ্যই USA এর ঠিকানা দিয়ে করতে হবে .
- আপনার যদি National ID Card থাকে তাহলে ID Card এর অনুযায়ী নাম ব্যাবহার করবেন।
১। প্রথমেই Paypal এ প্রবেশ করে Signup ক্লিক করুন.
২। এখন নিচের চিত্রের মত Select করুন এবং Get Started এ ক্লিক করুন।
৩। এখন Get Started এ ক্লিক করার পরে নিচের Page আসবে। নিচের চিত্রের মত ফরম টা পূরণ করুন । ( USA এর Address এবং ফোন নাম্বার এর জন্য http://www.fakenamegenerator.com ব্যাবহার করতে পারেন।
৪। সবকিছু ঠিক থাকলে Agree and Create Account ক্লিক করলে আরেক টি পেজ আসবে এবং একটি Captcha Code চাইবে Captcha Code টাইপ করে Submit করুন। ব্যাস হয়ে গেল আপনার Paypal Account এর রেজিস্ট্রেশান। এখন Email Check করে Email Verification করে নিন।
ফ্রী Payoneer Mastercard এর জন্য আবেদন করাঃ
Payoneer হল একটি WorldWide ফ্রী মাস্টারকার্ড প্রদান কারি প্রতিষ্ঠান। Payoneer এর Prepaid ডেবিট MasteCard এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন কোম্পানি থেকে Payment Receive করতে পারবেন। যেমনঃ Odesk, Infolinks ETC. আজকে Payoneer নিয়ে বেশি আলোচনা করবনা। আজকে দেখাব কিভাবে Payoneer এর মাধ্যমে Paypal Account Verify করা যায়। এবং Payoneer এর US Payment Service ব্যাবহার করে কিভাবে Paypal এর ডলার Payoneer এর মাস্টার কার্ড এ আনা যায়।Payoneer এর মাধ্যমে আপনি যেসব সুবিধা পাবেনঃ
- একটি Worldwide গ্রহণযোগ্য ফ্রী মাস্টারকার্ড পাবেন।
- আমেরিকার একটি Virtual ব্যাংক Account পাবেন।
- US Payment Service এর মাধ্যমে Paypal, Moneybookers, Google Addsence সহ বিভিন্ন কোম্পানি থেকে Payment গ্রহন করতে পারবেন।
- Payoneer এর Virtual US Bank Account দিয়ে Paypal Account Verify করতে পারবেন।
- Payoneer এর Master Card দিয়ে পৃথিবীর যেকোনো দেশের MASTERCARD Supported ATM Booth থেকে Dollar উত্তোলন করতে পারবেন।
১। প্রথমেই নিচের লিঙ্কে প্রবেশ করে Signup করে নিনঃ
PAYONEER SIGNUP LINK
(এইখান থেকে Signup করলে আপনি পাবেন ২৫ ডলার ফ্রী সাথে আমি নিজেও পাব ২৫ ডলার)
NB: আপনি প্রথম ১০০ ডলার লোড করার পরে ২৫ ডলার ফ্রী পাবেন। তাই কেউ শুধু ২৫ ডলার বোনাস এর আশায় হুদাই Payoneer Account খুলবেন না। আমি রেফারেল লিঙ্ক দেওার কারন হল । Payoneer এর Activation চার্জ হল ৩০ ডলার এর মত। তাই আপনি যদি Payoneer এর কার্ড ব্যাবহার করেন তাহলে এই ২৫ ডলার দিয়ে অন্তত Payoneer এর Activation চার্জ টা দিতে পারবেন। )
২। উপরের লিঙ্কে ক্লিক করার পরে SIGN UP এ ক্লিক করুন। তখন নিচের মত একটি পেজ পাবেন-
৩। এখন এইখানে ৩ টি ধাপ আপনাকে পুরুন করতে হবে।
- Cardholder details
- Card Account Information
- Registration Verification
First Name On Your ID: MD MONZORUL
Last Name on Your ID: HAQUE
Date of Birth: January/20/1964
Email Address: example@gmail.com (আপনার Email Address)
Retype Email Address: example@gmail.com (পুনরায় আপনার Email Address)
Country: Bangladesh
Home Address: Vill-Sonarua, Word-3, Torgaon (আপনার বাসার ঠিকানা) -১ম লাইন
Kapasia, Gazipur-1730 (আপনার বাসার ঠিকানা) -২য় লাইন
City: Gazipur
Zip/Postal Code: 1730 (পোস্টাল কোড)
Phone Number: +8801700000000 ( আপনার ফোন নাম্বার) – এইখানে আপনার মোবাইল নাম্বার ও দিতে পারেন ।
Mobile Number: +8801900000000 ( আপনার মোবাইল নাম্বার)
৫। আপনার কার্ড যদি অন্য কোন ঠিকানায় আনতে চান তাহলে উপরের চিত্রের নিচের দিকে দেওয়া Check Box এ টিক দিয়ে নতুন ঠিকানা দিনঃ
৬। এখন Card Account Information এর বাম পাশে ক্লিক করুন এবং নিচের চিত্র অনুযায়ী তথ্য দিনঃ
৭। এখন Registration Verification এর বাম পাশে ক্লিক করুন এবং নিচের চিত্র অনুযায়ী তথ্য দিনঃ
- National ID Card
- Passport
- Driver Lisence
৮। এখন সব ঠিক ভাবে পূরণ করে Finish এ ক্লিক করুন । আপনার Payoneer এর Registration সম্পন্ন হল। এখন ২-৩ দিন সময় নিবে কার্ড Approve হওয়ার জন্য। কার্ড Approve হলে আপনাকে Shipping Date মেইল এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সাধারনত কার্ড আসতে ২০ থেকে ৩০ দিন লাগে। DHL এর মাধ্যমে ৬০ ডলার খরচ করে ৩ দিনে আপনার কার্ড পেতে পারেন।
Note: Registration এর ২-১ দিন মদ্ধে Payoneer আপনাকে Mail করে National ID/ Passport or Driving Lisence এর Scan কপি আপলোড করতে বলবে ।
স্ক্যান করে পাঠিয়ে দিবেন ।
Thank you for applying for a Payoneer account!
We have received your application. Just one more step before we can approve it and send out your card.
Please provide us with a copy of a valid government-issued photo ID document in order for us to complete processing your application.
Acceptable forms of ID include driver’s license, passport and national ID. Please make sure the ID matches the details provided on your Payoneer card application and that the document is clear and has your name and your date of birth displayed clearly. Documents that are difficult to read can cause further delays, so please enlarge and lighten copies when you scan, for clear viewing.
You can scan your ID (we prefer a jpeg file, under 1MB) and upload it automatically to your account for us to review by using the link below:
Upload link
Or if you prefer, you can attach the file in reply to this e-mail. Please note that documents uploaded using the upload link above are reviewed more quickly than replies by e-mail.
Apni যেইটা দিয়া অ্যাকাউন্ট খুলসেন অই Document Scan করে আপলোড করলে ১ দিন এর মদ্ধে ই আপনার Payoneer এর Account Approve হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। Approve হলে নিচের মত একটা মেইল পাবেনঃ
Dear Md Monzorul,
Congratulations!
Your Payoneer Prepaid Debit MasterCard® card order has been approved!
Your card will be shipped by Regular mail.
Your card is estimated to arrive between 17 Apr 2013 and 24 Apr 2013
আপনি আরো যে যে কাজে কার্ডটি ব্যবহার করতে পারবেন???
- অনলাইন শপিং।
- অনলাইন বিল উত্তোলন ও প্রদান।
- ওডেক্স, ফ্রিল্যান্সার সহ অন্যান্য জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইটে টাকা উত্তোলন ও বিল প্রদানের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
- ফেসবুক, টুইটার, গুগুল প্লাস, গুগুল, ইয়াহু সহ অন্যন্য সকল সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রচারের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
Payoneer এর Virtual US Bank Account
চিন্তা করছেন কার্ড এর জন্য আতদিন অপেক্ষা করবেন । কার্ড Approve হওয়ার সাথে সাথে আপনি পাবেন Payoneer এর US Virtual Bank Account এর ( Routing Number এবং Account Number) . কার্ড আসার আগেই আপনি এই Virtual Bank Account ব্যাবহার করে আপনার Paypal Verify করতে পারবেন। এই USA এর Virtual Bank Account কে Payoneer এর US Payment Service বলা হয়। আপনার Payoneer এর কার্ড Approve হলে আপনার Payoneer অ্যাকাউন্ট এ Login করুন তাহলেই US Payment Service নামে একটা option দেখতে পাবেন ।NOTE: US Payment Service Option টা আপনার Payoneer এর অ্যাকাউন্ট Approve হওয়ার পরে দেখতে পারবেন।
এখন US Payment Service এ ক্লিক করার পর আপনার US Virtual Bank Account এর তথ্য পাবেনঃ
পেয়ে তো গেলেন আপনার USA এর Virtual Bank এর Routing and Account Number. এইটা হল Checking Account. এই ব্যাংক দিয়ে এখন আপনি অনায়াশেই আপনার USA এর ঠিকানা দিয়ে করা Paypal Account টি Verify করে নিতে পারবেন।
Paypal Account ব্যাংক Verify করা
প্রথমেই আপনার Paypal Account এ MINIMUM 1-2 $ Load করে নেন । ( তবে পেপাল এ ডলার Load না করলেও মনে হয় সমস্যা নাই )। আপনার Paypal Account এ লগিন করুন । এবং Get Verifyed এ ক্লিক করে Link A Bank Account এ ক্লিক করুন । এবং নিচের চিত্রের মত Payoneer US Payment Service এ Virtual Bank Acocunt এর Routing and Account Number দিয়ে Submit করুন ।এখন পেপাল আপনার Account থেকে ২ টা Small Amount আপনার Bank এ Diposit করবে। অই ২ টা Amount আপনি আপনার Payoneer এর Account এ লগিন করে দেখতে পারবেন। সাধারনত ২ দিন সময় নিতে পারে।
এখন Diposit হওয়া ২ টা amount আপনি আপনার Paypal এ লগিন করে Confirm Bank Account এ ক্লিক করে Submit করেন। তাহলেই আপনার Paypal Account টি verifyed হয়ে যাবে।
***Paypal এর মাধ্যমে বড় Amount লেনদেন এর ক্ষেত্রে অবশ্য করনীয়***
অনেকে অভিযোগ করেন যে বড় Amount এর Transaction করলে পেপাল অ্যাকাউন্ট লিমিট করে দেয়। আমরা যখন পেপাল অ্যাকাউন্ট খুলি, তা থাকে Personal Account. পেপাল এ পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট এর কিছু Limitation থাকে। Personal Account সাধারনত ছোট Amount লেনদেন এর জন্য ব্যাবহার হয়ে থাকে। যেমনঃ পরিবার এর কাউকে কিছু টাকা দেওয়া, ছোট খাট বিল প্রদান ইত্যাদি। তাই Personal Account থেকে বড় Amount লেনদেন করলে পেপাল Account লিমট করে দিতে পারে। আসুন জেনে নেই এর সমাধান।পেপাল এর অ্যাকাউন্ট ৩ প্রকারঃ
- Personal
- Premiere
- Buisness
Paypal Premiere Account এর সুবিধাঃ
Premier accounts are for members who will have a high transaction volume, need to accept credit card payments, or would like access to our special features not offered with Personal accounts. Premier accounts include all the benefits of Personal accounts, as well as our special features
পেপাল Premiere Account এর Special Features:
Send Money Send payments to anyone with an email address. |
Request Money Request payments from anyone with an email address. |
Auction Tools Accept PayPal directly from your auction listings. Automatically invoice your buyers. Automatically remind bidders about your auctions. |
Accept payments on your website. Create PayPal buttons and accept instant payments from your website. |
International Payments Send and receive payments with members in 190 countries and regions. |
PayPal Debit MasterCard BusinessCard® Get instant access to the money in your PayPal account. |
Account Insurance Your PayPal balance is FDIC insured up to $100,000.00 USD |
Downloadable Log Download your account history into a spreadsheet or Quicken. |
Email-based customer service |
আসুন দেখে নেই পেপাল এর Upgrade প্রক্রিয়াটিঃ
**প্রথমে পেপাল এ লগিন করে Upgrade এ ক্লিক করুন**এখন নিচের চিত্রের মত Upgrade Now এ ক্লিক করু
**এখন নিচের চিত্রের মত Premiere Accouunt সিলেক্ট করে Continue এ ক্লিক করুন
* এখন একটি Confirmation বার্তা পাবেন।
****Premiere অ্যাকাউন্ট এর Special Features গুলা হলঃ
এভাবে Premiere Account এ Upgrade করার মাধ্যমে আপনি বড় Amount লেন দেন সহ অতিরিক্ত কিছু সুবিধা পাবেন ।
Paypal পরিপূর্ণ ভাবে Verify করা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা
আপনারা অনেকেই হয়ত জানেন পরিপূর্ণ ভাবে Paypal Verify করা এবং সকল Limit Remove করার জন্য পেপাল এ ৩ টা Option আছে।- Link a Bank Account
- Confirm your Social Security Number
- Link and confirm your debit or credit card
উপরে আমরা ৩ টা Option দেখতে পাচ্ছি। যার মদ্ধে আমাদেরকে যেকোনো ২ টা Option Confirmed করতে হবে।
যেহেতু আমাদের ২ নাম্বার অপশন টা Verify করার সুযোগ নাই । তাই আমরা ১ এবং ৩ নাম্বার টা Confirm করব। ইতিমধ্যে আমি ১ নাম্বার টা Details বর্ণনা করেছি। এখন দেখাব কিভাবে ৩ নাম্বার অপশন টা Confirm করতে হয়। মনে রাখবেন সুধু Bank Account দিয়ে Verify করলে বড় Amount এর ডলার Transaction করলে সমস্যা হতে পারে। তাই ৩ নাম্বার অপশন যদি Confirm করতে পারেন তাহলে আর সমস্যা হবে না। ৩ নাম্বার অপশন টা Confirm করার জন্য আপনার Payoneer এর Mastercard টা হাতে পেতে হবে। এবং আপনার Payoneer Card এ ৩ ডলার থাকতে হবে। যা Verification এর জন্য Paypal কেটে নিবে যা ফেরত যোগ্য।
Payoneeer এর কার্ড হাতে পাওয়ার পরে আপনার Payoneer কার্ড Active করে নিন। এখন Paypal Account এ প্রবেশ করে View Limit এ ক্লিক করেন । তারপর Remove Limit এ ক্লিক করেন । এখন ৩ টা অপশন পাবেন। ৩ নাম্বার এ দেওয়া Link and confirm your debit or credit card এ ক্লিক করুন। এবং নিচের চিত্রের মত পূরণ করেন
এখন Continue এ ক্লিক করুন ।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
এই কাজটি করার আগে আপনাকে অবশ্যই Payoneer Account এর ঠিকানা সাময়িক পরিবর্তন করতে হবে এবং পেপাল এ যেই ঠিকানা ব্যাবহার করসেন তা দিতে হবে। Paypal — Payoneer এর Country চেক করে না। আমরা এই সুযোগ টি ই কাজে লাগাব। কার্ড Confirm হলে আপনার Payoneer এর Account থেকে পেপাল ২ ডলার এর মত কেটে নিবে। যা পরে ফেরত দিয়ে দিবে। এই কাজটি যদি করতে পারেন তাহলে আপনার Paypal Account পরিপূর্ণ ভাবে Verifyed হয়ে যাবে। তাই বড় Amount লেন দেন করলে আইভাবে ব্যাংক এবং কার্ড Verify করে নিবেন।Paypal এর ডলার MasterCard এর মাধ্যমে উত্তোলন করা
এখন আপনি যদি আপনার পেপাল এর ডলার মাস্টার কার্ড এ পাঠাতে চান । তাহলে আপনার পেপাল এর ডলার সুধু মাত্র আপনার যোগ কৃত ব্যাংক এ Withdraw দেন। তাহলেই আপনার ডলার আপনার Payoneer এর মাস্টার কার্ডে যোগ হবে। আমি নিজে এই পর্যন্ত ১০০০ + paypal ডলার এই উপায়ে আমার Payoneer এর কার্ডে এনেছি। Payoneer এর Virtual Bank Account মূলত আপনার Payoneer Mastarcard এর Account ই। Payoneer এর এই US Payment Service এর মাধ্যমে আপনি Paypal ছারাও যেসব কোম্পানি থেকে পেমেন্ট গ্রহন করতে পারবেন তা জানার জন্য নিচের লিঙ্কে দেখুন।
Payoneer US Payment Service
Payoneer এর US Payment Service এর মাধ্যমে Payment গ্রহন করলে Payoneer
কে ১% চার্জ দিতে হবে। Paypal থেকে ১০০ ডলার পাঠালে আপনার আপনার Payoneer
এর অ্যাকাউন্ট এ আসবে ৯৯ ডলার।বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
- সকল তথ্য আপনার National ID Card অনুযায়ী পূরণ করবেন।
- প্রথম দিকে বড় Amount লেনদেন করবেন না। পরিমান আস্তে আস্তে বাড়ান।
- আপনার Verifyed হওয়া পেপাল Account চেষ্টা করবেন একটি পিসি থেকে LOGIN করার।
- সব সময় এক ISP ব্যাবহার করা ভাল। ( যেমনঃ রবি দিয়ে লগিন করলে সবসময় রবি ই ব্যাবহার করা ভাল)
- বিনা প্রয়োজনে আপনার পেপাল অ্যাকাউন্ট এ লগিন করবেন না।
- আপনার Mastercard হাতে পাওয়ার পরে কার্ডটি Paypal এর সাথে যোগ করে নিন।
- পেপাল এবং Payoneer এ একই নাম ব্যাবহার করবেন। কারন Mastercard পেপাল এ যোগ করার সময় কাজে লাগবে।
- বড় Amount লেনদেন এর জন্য অবশ্যই আপনার পেপাল Account টি ফ্রী তে Personal থেকে Premiere এ Upgrade করে নিবেন। ( তাহলে Account Limit হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে)।
- Writer Sajedul Haque
Thursday 13 June 2013
Bloging
ব্লগিং নিয়ে হতাশা! দেখুন ১৩ ব্লগারকে যারা প্রতিমাসে ৫ থেকে ৪০ হাজার ডলারে আয় করছেন। উনারা পারলে আপনি কেন পারবেন না? অনুকরণ নয়, অনুসরণ করে অনুপ্রেরণা নিয়ে নতুন উদ্যোমে শুরু করুন।
১৩ ব্লগার যারা প্রতিমাসে ৫ থেকে ৪০ হাজার ডলার আয় করেন।
১। http://www.noupe.com/:
এই সাইটের অওনারের নাম নপি। উনি মূলত ওয়েব ডিজাইন এবং গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে
লিখা লিখি করেন। ব্যানের এডভার্টাইজমেন্টের মাধ্যমে এই সাইট থেকে ৮০০০
ডলার আয় হয়।
২। http://sixrevisions.com/:
সিক্স রিভিশনে টেকনোলজি, ওয়েব এপপ্লিকেশন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ওয়ার্ডপ্রেস
বিষয়ে লেখা হয়। জেকব গুব সাইটের ফাউন্ডার। এই সাইটে বিভিন্ন ব্যানের
এডভার্টাইজমেন্ট থেকে ৯০০০ ডলার আয় হয় প্রতিমাসে।
৩। http:// www.overheardinnewyork.com/: বিভিন্ন মনিষীর উক্তি নিয়ে সাইটটি। শুধুমাত্র এডস স্পেস সেল করে মাইকেল মেলিস প্রতিমাসে ৯০০০ ডলারের উপরে আয় করেন এই সাইট থেকে।
৪। http://www.sizlopedia.com/:
পাকিস্তানের সাদ হামিদ সিজলোপেদিয়ার ফাউন্ডার। প্রতিমাসে ১১০০০ ডালার আয়
করেন তিনি এডসেন্স এবং বিভিন্ন সিপিএম বেসড নেটওয়ার্ক থেকে।
৫। http://abduzeedo.com/:
ফেবিও সাসসো মূলত এই সাইটে গেজেট এবং টেকনোলজি নিয়ে লেখেন। গুগল
অ্যাডসেন্স এবং বাই সেল এডস নেটওয়ার্ক থেকে ফেবিও ১২ হাজার ডলারের উপরে আয়
করেন।
৬। http://freelanceswitch.com/:
ফ্রিল্যান্সারদের বিভিন্ন টিপস দিয়ে উদ্বুদ্ধ করতেই কোলিস টায়িড এই সাইটটি
চালু করেছেন। পেইড মেম্বারশিপ অফারের মাধ্যমে এই সাইট থেকে প্রায় ১৫০০০
ডলার আয় হয়।
৭। http://www.pcmech.com/: ডেভিড রাইস্লি পিসি মেক সাইট থেকে অ্যাডসেন্স এবং বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক এর মধ্যমে ১৬০০০ ডলার আয় করেন।
৮। http://smartpassiveincome.com/:
চমৎকার লেখক প্যাট ফ্লেইন, স্মার্ট পেসিভ ইঙ্কাম সাইটটিতে মূলত ইন্টারনেট
মার্কেটারদের নিয়েই লিখালিখি হয়। ২১০০০ ডলারেরও উপরে আয় অ্যাফিলিয়েট বা
রেফারেল লিংক থেকে।
৯। http:// www.coolest-gadgets.com/:
এল্যন কার্ল্টন কুলেস্ট গেজেটসের ফাউন্ডার। বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক
এবং অ্যাডসেন্স থেকে প্রতি মাসে তিনি ৩০০০০ ডলারেরও বেশি আয় করেন।
১০। http://www.shoemoney.com/:
সোমানি সাইট থেকে জেরেমি প্রায় ৩০০০০ হাজার ডলারেরও বেশি আয় করেন
প্রতিমাসে। মূলত প্রাইভেট এডভার্টাইজিং সিস্টেমের মাধ্যমেই উনার আয়।
১১। http://kotaku.com/: কোটাকু হচ্ছে গেম রিলেটেড ব্লগ, এর ফাউন্ডার নিক ডেন্টন। সাইট থেকে আয় করে ৩২ হাজার ডলার।
১২। http://talkingpointsmemo.com/:
চমৎকার একটি সাইট টকিং পয়েন্টস মেমো, সাইটের মালিক জসুয়া মাইক মার্শাল।
সাইটটিতে বিভিন্ন ব্রেকিং নিউজ থাকে। ব্যনার এডভার্টাইজমেন্ট থেকে আয় হয়
৪০০০০ ডলার।
১৩। http://www.stevepavlina.com/:
শেল্ফ ডেভেলপমেন্ট এবং মোটিভেশনাল লিখালিখির মাধ্যমে জনপ্রিয় স্টীভ
পাভলিনা। ডিজিটাল ইনফো প্রডাক্ট সেল করে প্রতিমাসে প্রায় ৪৫,০০০ আয় হয় এই
সাইটটি থেকে।
Saturday 19 January 2013
Friday 25 March 2011
ইন্টারনেট থেকে আয়
ইন্টারনেট থেকে ভাল পরিমাণে আয় করা যায় এরকম কয়েকটি সাইট হচ্ছে - odesk.com, freelancer.com, vworker.com, scriptlance.com, elance.com, getacoder.com, joomlancers.com, microworkers.com, activeden.net, themeforest.net, graphicriver.net, audiojungle.net ইত্যাদি, যাদের বেশিরভাগ সাইট নিয়ে “কম্পিউটার জগৎ” ম্যাগাজিনে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং গ্রাফিক্সের কাজ শিখা
ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং গ্রাফিক্সের মাধ্যমে এই দুটি সাইটের মাধ্যমে আয় করা যায় - www.graphicriver.net, www.themeforest.net । শেখার জন্য নিচের কয়েকটি সাইট আদর্শ হচ্ছে - net.tutsplus.com, psd.tutsplus.com, www.w3schools.com ।
Wednesday 25 March 2009
Subscribe to:
Posts (Atom)